গত মাসের মাঝামাঝি যুবভারতী স্টেডিয়ামে দেব-ধ্রুব-এসভিএভ একযোগে জানিয়েছিলেন, ফুটবলের জনক নগেন্দ্র প্রসাদ সর্বাধিকারীর জীবনকে আধার করে তৈরি হচ্ছে ত্রয়ীর আগামী ছবি ‘গোলন্দাজ'।
হলে বসে ছবি দেখার আগেই যদি ঘরে বসে কিংবা অফিস-কলেজ যাওয়ার পথে টুক করে ছোটট্ আড্ডা দিয়ে নিতে পারেন প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে!
এভাবেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং সত্যজিৎ রায়কে অনুসরণ না করে, শুধু তাঁদের কাজের থেকে সামান্য গন্ধ মেখে একুশের অপর্ণা সেনের প্রতিবাদ ‘ঘরে বাইরে আজ’।
রবিবার বিকেলে শহরের এক জনপ্রিয় শপিং মলে উদ্বোধন হল মিমি চক্রবর্তীর নিজস্ব ইউ টিউব। আর প্রথম গানের অ্যালবাম 'ড্রিম'।
মুখে এখনও শিশুর সারল্য। মগজ কিন্তু ভীষণ ধারালো। নামেই জুনিয়র। তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ আর রহস্যভেদ ক্ষমতায় যেকোনও সিনিয়র গোয়েন্দাকে। পরীক্ষার আগে পড়ার বই ফেলে সে গোগ্রাসে ব্যোমকেশ সমগ্র গেলে।
নতুন ছবি ‘লাভ আজ কাল পরশু’ দিয়ে। আর এই ছবিতে তাঁর নায়ক ‘ফার্স্ট চয়েস’ ঋত্বিক চক্রবর্তী নন, টলিউডের ‘আমির খান’ যীশু সেনগুপ্ত। একই সঙ্গে এই প্রথম এসভিএফ-এর সঙ্গেও গাঁটছড়া বাঁধছেন তিনি।
কবিগুরুর বিদায় দিনে ২০১১-য় এমনই বৃষ্টিভেজা দিনে মুক্তি পেয়েছিল পরিচালকের সাইকোলজিকাল থ্রিলার জঁরের ছবি ‘২২ শ্রাবণ’। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পাশাপাশি ছিলেন পরমব্রত-আবীর চট্টোপাধ্যায়, রাইমা সেন। তার থেকেও বড় খবর ২৯ বছরের অনুপস্থিতি ভেঙে এই ছবি দিয়েই বড় পর্দায় আবার ফিরেছিলেন পরিচালক গৌতম ঘোষ, অভিনেতা হিসেবে।
আরও একধাপ এগিয়ে কারোর কারোর মন্তব্য, এদের হাতে পড়ে গান ‘দেখার জিনিস’ হয়ে উঠল শেষে! মন দিয়ে শুনলে এখনও যে গান কান বেয়ে নিমেষে পৌঁছে যেতে পারে মনের গভীরে, তারই উদাহরণ হয়ে উঠতে চলেছে ওরিপ্লাস্ট এবং এসভিএফ-এর যৌথ উদ্যোগে পিপিং হট মিউজিক
ফেলুদা, ব্যোমকেশ যেভাবে রাজপাট চালাচ্ছে বাংলা সিনে দুনিয়ায়, সোনাদা কি পারবে তাঁদের ছাপিয়ে দর্শকমনে ছাপ ফেলতে? প্রথম ছবি 'গুপ্তধনের সন্ধানে'-এও রমরমিয়ে ৫০ দিন চলার পর পরিচালক স্বস্তির শ্বাস ফেলেছিলেন, সোনাদাকে জিতিয়ে দিয়েছে জনতা-জনার্দন।
দেখুন, আইন যেমন আছে, আইনের ফাঁকও আছে। বিদেশে এমন অনেক অফিসার আছেন, যাঁরা অবসর নিয়েও কোনও একটি বিশেষ কেস হ্যান্ডেল করেন। আমাদের দেশেও সেরকম অনেক পুলিশ অফিসার আছেন, ধনঞ্জয়ের মতো সত্য অনুসন্ধান করতে গিয়ে যাঁরা সব দিক থেকে নিঃস্ব হয়ে যান। তাঁদের কথা খবরের কাগজ লেখে না।
মৈনাক ভৌমিক মানেই আমি ও আমার গার্লফ্রেন্ড। মৈনাক ভৌমিক মানেই মাছ-মিষ্টি-অ্যান্ড মোর। মৈনাকের ছবি মানেই এই প্রজন্মের একটু ভিন্ন প্রান্তকে ধরা
সমাজে বিবাহ নামক প্রতিষ্ঠান তৈরি হওয়ার পর থেকেই বিয়ে শব্দটা যেন হালকা ফিশি গন্ধমাখা। করলেও মন উচাটন। না করলেও। আজকের প্রজন্ম যদি বিয়েকে ভয়ানক ভয় পায়। কিন্তু সত্যিই কি বিয়ে এতটাই ভয়ের? তাকেই যেন হাসির মোড়কে আবিষ্কারের চেষ্টায় নেমেছেন পরিচালক।